ব্যক্তিত্ব!!!
নির্দিষ্ট লক্ষ্য : কথায় আছে , লক্ষ্য নিদিষ্ট হলে জীবনের সাফল্যে টাও সুনিশ্চিত হয়। হতে পারে লক্ষ্যটি জীবনের কাঠামো ,হতে পারে লক্ষ্যটি দৈনন্দিন জীবনের একটি
ছোট মাইলফলক। লক্ষ্য যদি হয় স্চ্ছ আয়ানার মত পরিষ্কার তবে তার বাস্তবায়নের পথটাও হবে
ততো পরিষ্কার।
নিজস্ব দৃষ্টিভঙ্গি:মানুষের ব্যক্তিত্ব ফুটে উঠে তার নিজস্ব দৃষ্টিভঙ্গির
দ্বারা ।এটির মাধ্যমে ব্যক্তির
ব্যক্তিত্ব সকলের কাছে স্পষ্ট হয়ে ওঠে।দৃষ্টিভঙ্গির উপরে ব্যক্তির সাফল্যে
অনেকাংশই নির্ভরশীল।
নিজেকে মূল্যায়ন করা:নিজেকে মূল্যায়ন করা শিখতে হবে।নিজের বক্তব্য,চিন্তাধারা এবং মতামত সবার সামনে তুলে ধরার সাহস থাকতে হবে।কেননা জীবনের জন্য
প্রয়োজনীয় পরিবর্তন আনা অত্যাধিক আবশ্যক।
সৎ সঙ্গি নির্বাচন করা:জীবনে সাফল্যে আনয়নের পেছনে একজন সৎ সঙ্গির ভূমিকা
অপরিসীম।একজন সৎ সঙ্গি অনেকটা
শিক্ষকের ভূমিকা পালন করে থাকে।সে সব সময় ভালো পরামর্শটি প্রদান করে।
র্শিষ্টাচার:যে গুণগুলো মানুষের জীবনে গৌরব বয়ে আনে সেগুলোর মধ্যে অন্যতম
হলো শিষ্টাচার ।সাধারণত সভ্য মানুষের কথায় ,আচারণে, চালচলনে যে ভদ্রভাব,সৌজন্যবোধ ও শালীনতার পরিচয় পাওয়া যায় তাই শিষ্টাচার ।মানুষের জীবনকে
সুন্দর ও সুষ্ঠু বিকাশের জন্য শিষ্টাচারের অত্যাধিক গুরুত্ব রয়েছে।সমাজে অন্য দশজনের
থেকে নিজেকে আলাদা করার অন্যতম হাতিয়ার হলো এই শিষ্টাচার।বিখ্যাত এক মনীষি
বলেছেন, বিনয় মানুষের মাথায় সম্মানের মুকুট পরায় ।শিষ্টাচার হলো বিনয়
বা নম্রতারই বহি:প্রকাশ।
Sir after reading this post. All my confusions have gone away. I am so benefited by visiting your site. Thanks sir share this information.He has really sweet responses to basically all of these- Thank you very much.
ReplyDeleteSad Dp
fonts copy and paste
অনলাইন ইনকাম